নবীন কিংবা প্রবীণ – যেকোনো ব্লগার/ লেখকই নতুন কোনো ব্লগ/ওয়েবসাইট
খুললে প্রথম কিছুদিন অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্লগে প্রচুর পরিবর্তণ করে।
ডিজাইনে পরিবর্তন আনে, বিষয়বস্তুতে পরিবর্তন আনে, পেজের বিন্যাসে
পরিবর্তণ আছে, তারচেয়েও খারাপ হল বিভিন্ন পোষ্টের লিংকের পরিবর্তন আনেন।
কিন্তু সার্চ ইঞ্জিনের ইনডেক্সে এই পরিবর্তনগুলোর ফলাফল দীর্ঘ
স্থায়ী হতে পারে। এই কিভাবে এ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, তাই পোষ্টে আলোচনা করা হবে।
ধরুন আপনি একটি ব্লগ খুললেন, তাতে হোমপেজ, ব্লগপেজ, আমার কথা (http://www.examplesite.com/amar-kotha), যোগাযোগ (http://www.examplesite.com/jogajog) নামে পেজ তৈরি করলেন। পরের দিন মনে হয় পেজের নামগুলো ঠিক হয়নি, লিংকগুলো ইংরেজি হওয়া উচিত ছিল, তখন আপনি নাম পরিবর্তন করলেন আমার কথা (http://www.example.com/about-me) এবং যোগাযোগ (http://www.examplesite.com/contact)। এরও কয়েকদিন পরে মনে হল আপনি আমার কথা পেজের কনটেন্ট পুরোপুরি পরিবর্তন করে ফেলতে চান। পরিবর্তন করেও ফেললেন, কিন্তু দেখা গেল সার্চ ইঞ্জিনে আপনার পুরোনো পেজগুলোই দেখাচ্ছে কিংবা পুরো লিংকই ভুল। কারণ আপনি পেজের লিংকগুলো পরিবর্তন করে ফেলেছেন ঠিকই কিন্তু সার্চ ইঞ্জিনের বট আপনার অপেক্ষায় বসেছিল না, সে নিজের ইচ্ছামতো আপনার অসর্ম্পুণ ওয়েবসাইটের অসম্পূর্ণ পেজগুলোকে ইনডেক্স করে ফেলেছে।
তাই অসর্ম্পূণ ওয়েবসাইট কোনো অবস্থাতেই ইনডেক্স হতে দেয়া ঠিক নয়।
এই ব্যবস্থায় প্রাথমিক ডিজাইনরত অবস্থা আপনি যেকোনো ধরনের সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ওয়েবসাইটে ঢুঁকবার অনুমতি বন্ধ করে দেবেন। তারপর যখন ডিজাইন এবং বিষয়বস্তু পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে, তখন আবার পুনরায় অনুমতি দেবেন।
স্থায়ী হতে পারে। এই কিভাবে এ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, তাই পোষ্টে আলোচনা করা হবে।
ধরুন আপনি একটি ব্লগ খুললেন, তাতে হোমপেজ, ব্লগপেজ, আমার কথা (http://www.examplesite.com/amar-kotha), যোগাযোগ (http://www.examplesite.com/jogajog) নামে পেজ তৈরি করলেন। পরের দিন মনে হয় পেজের নামগুলো ঠিক হয়নি, লিংকগুলো ইংরেজি হওয়া উচিত ছিল, তখন আপনি নাম পরিবর্তন করলেন আমার কথা (http://www.example.com/about-me) এবং যোগাযোগ (http://www.examplesite.com/contact)। এরও কয়েকদিন পরে মনে হল আপনি আমার কথা পেজের কনটেন্ট পুরোপুরি পরিবর্তন করে ফেলতে চান। পরিবর্তন করেও ফেললেন, কিন্তু দেখা গেল সার্চ ইঞ্জিনে আপনার পুরোনো পেজগুলোই দেখাচ্ছে কিংবা পুরো লিংকই ভুল। কারণ আপনি পেজের লিংকগুলো পরিবর্তন করে ফেলেছেন ঠিকই কিন্তু সার্চ ইঞ্জিনের বট আপনার অপেক্ষায় বসেছিল না, সে নিজের ইচ্ছামতো আপনার অসর্ম্পুণ ওয়েবসাইটের অসম্পূর্ণ পেজগুলোকে ইনডেক্স করে ফেলেছে।
তাই অসর্ম্পূণ ওয়েবসাইট কোনো অবস্থাতেই ইনডেক্স হতে দেয়া ঠিক নয়।
এতে ক্ষতি কি?
- নতুন ওয়েবসাইটগুলো খুবই ধীরে ধীরে ইনডেক্স হয়। তাই একবার অসম্পূর্ণ ওয়েবসাইট ইনডেক্স হয়ে গেলে পুনরায় পুরো সাইট ইনডেক্স না হওয়া পর্যন্ত বার বার সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটের পুরোনো পেজগুলোই দেখাবে।
- সার্চ ইঞ্জিনের ইনডেক্সিংয়ের কারনে পাঠকরা বিভ্রান্ত হতে পারে।
- ডেডলিংক ইনডেক্সে থাকার কারণে পেজ র্যাংক এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে সমস্যা হতে পারে।
এ থেকে বাচাঁর উপায় কি?
এই সমস্যা থেকে অনেকভাবেই রক্ষা পাওয়া যায়। তবে আজকের এই পোষ্টে আমি ওয়েবসাইট বানানোর প্রথম কিছুদিন ব্যবহার করা যায় এমন একটি সহজ উপায় দেখাবো। আমার মতে এটি সবচেয়ে সহজ এবং যেকেউ এটি ব্যবহার করতে পারেন। আর আরোও কিছু উপায় আছে যা অনভিজ্ঞ হাতে গেলে উপকারের বদলে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি।এই ব্যবস্থায় প্রাথমিক ডিজাইনরত অবস্থা আপনি যেকোনো ধরনের সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ওয়েবসাইটে ঢুঁকবার অনুমতি বন্ধ করে দেবেন। তারপর যখন ডিজাইন এবং বিষয়বস্তু পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে, তখন আবার পুনরায় অনুমতি দেবেন।
কিন্তু কিভাবে?
- যারা blogger.com এর ব্লগ ব্যবহার করেন, তারা Settings এ গিয়ে Let search engines find your blog? অপশনের No পছন্দ করুন এবং Save Settings বাটনে ক্লিক করুন।
- যারা wordpress.com কিংবা নিজের সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করে ব্লগ বানিয়েছেন, তারা Privacy লিংকে গিয়ে Blog Visibility তে I would like my blog to be private, visible only to users I choose পছন্দ করুন এবং Save Changes বাটনে ক্লিক করুন।
ওয়েবসাইট বানানোর কাজ শেষ হয়ে গেলে অবশ্যই অবশ্যই Settings গুলোকে
আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন, নতুবা আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইট ইনডেক্স হবে না।
No comments:
Post a Comment